স্বস্তি নিয়ে বাড়ি ফিরছেন লোকজন
ঢাকা–টাঙ্গাইল ও ঢাকা–ময়মনসিংহ মহাসড়কে যানবাহনের চাপ কয়েক গুণ বাড়লেও যানজটের সৃষ্টি হয়নি। এছাড়াও ঢাকা-চট্টগ্রাম ও ঢাকা-সিলেট মহাসড়কে যানবাহন চলাচল স্বাভাবিক আছে। ফলে স্বস্তি নিয়ে বাড়ি ফিরছেন লোকজন।
গাজীপুরের বেশকিছু কারখানায় আজ ছুটি দেওয়া হয়েছে। যানজট এড়াতে ঘরমুখী যাত্রীরা আগেভাগেই বাড়ি ফিরছেন। তবে যাত্রীদের অনেকেই বেশি ভাড়া আদায়ের অভিযোগ করেছেন।
ঢাকা-চট্টগ্রাম ও ঢাকা সিলেট মহাসড়কের নারায়ণগঞ্জ অংশে যাত্রীর বাড়তি চাপ নেই। তবে কোনো কোনো দূরপাল্লার পরিবহনে বাড়তি ভাড়া আদায় ও দেরি করে বাস ছাড়ার অভিযোগ পাওয়া গেছে।
নাওজোর হাইওয়ে পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) রইছ উদ্দিন বলেন, “মহাসড়কে যানবাহন চলাচল স্বাভাবিক। কোথাও জটলার সৃষ্টি হলেও তাতে খুব একটা সমস্যার সৃষ্টি হচ্ছে না। যানজট নিরসনে পুলিশের ৩০০ এবং জেলা পুলিশের ৩০০ সদস্য তিন পালায় দায়িত্ব পালন করছেন।”
অতিরিক্ত উপপুলিশ কমিশনার (ট্রাফিক) অশোক কুমার পাল বলেন, “ঢাকা–ময়মনসিংহ মহাসড়কে গাজীপুর অংশে কোথাও যানজট নেই। যানজট রোধে মহানগর পুলিশের ব্যাপক প্রস্তুতি রয়েছে।”
কাঁচপুর হাইওয়ে থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) কাজী ওয়াহিদ মুর্শেদ বলেন, “এক লেন থেকে ছয় লেনে উন্নীতকরণের কাজ চলমান থাকায় সব সময় ঢাকা-সিলেট মহাসড়কটিতে যানবাহনের কিছুটা ধীরগতি থাকে। সকালে ঢাকা–চট্টগ্রাম মহাসড়কের একটি বাস বিকল হয়ে গেলে কিছুটা যানজট তৈরি হয়েছিল। দ্রুতই বাসটি সরিয়ে নিলে যানচলাচল স্বাভাবিক হয়ে যায়।”